Application Modeller এবং Spying Techniques

Application Modeller এবং Spying Techniques Blue Prism-এর গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের সাথে ইন্টারফেস তৈরি এবং স্বয়ংক্রিয় কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত হয়। Application Modeller বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের উপাদান (যেমন, বাটন, টেক্সট ফিল্ড, মেনু) ম্যাপ করতে সাহায্য করে, এবং Spying Techniques বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ্লিকেশন শনাক্ত করতে ও তাদের সাথে ইন্টারফেস তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। নিচে Application Modeller এবং Spying Techniques নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

Application Modeller:

বর্ণনা: Application Modeller হলো Blue Prism-এর Object Studio-র একটি ফিচার, যেখানে ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন উইন্ডো বা উপাদান ম্যাপ করে এবং সেগুলির সাথে কাজ করার জন্য Visual Business Object (VBO) তৈরি করে। এটি অ্যাপ্লিকেশনের ইনপুট বা আউটপুট উপাদানগুলো ম্যাপ করতে এবং স্বয়ংক্রিয়করণ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সেগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়।

প্রধান বৈশিষ্ট্য:

  1. উপাদান শনাক্তকরণ: Application Modeller বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের উপাদান, যেমন বাটন, টেক্সট ফিল্ড, লিংক, এবং মেনু শনাক্ত করে।
  2. প্রক্রিয়া ও অবজেক্ট নির্মাণ: এটি ব্যবহার করে অ্যাপ্লিকেশন উপাদানগুলো ম্যাপ করে Business Object তৈরি করা যায়, যা প্রক্রিয়াগুলির জন্য পুনরায় ব্যবহারযোগ্য এবং মডিউলার।
  3. কাস্টমাইজেশন ক্ষমতা: ম্যাপ করা উপাদানগুলিকে সহজে কাস্টমাইজ করা যায়, যেমন উপাদানের নাম, প্রোপার্টি, এবং শনাক্তকরণ প্যারামিটার পরিবর্তন করা যায়।
  4. UI Automation: Application Modeller ব্যবহার করে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের UI (User Interface) উপাদান নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং স্বয়ংক্রিয়করণ করা যায়।

ব্যবহার:

  • বিভিন্ন ডেস্কটপ, ওয়েব, এবং মেইনফ্রেম অ্যাপ্লিকেশনের উপাদান শনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।
  • Object Studio-তে Business Object তৈরি করার জন্য Application Modeller ব্যবহার করা হয়, যা বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় পুনরায় ব্যবহার করা যায়।
  • এটি বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ্লিকেশনের সাথে সহজে ইন্টারফেস তৈরি করতে এবং Automation প্রক্রিয়ায় সংহত করতে সহায়ক।

Spying Techniques:

Spying Techniques হলো Blue Prism-এর মাধ্যমে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের উপাদান শনাক্ত করার কৌশল, যা Application Modeller ব্যবহার করে বাস্তবায়ন করা হয়। Blue Prism বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ্লিকেশনের জন্য বিভিন্ন Spying Mode প্রদান করে, যা অ্যাপ্লিকেশনগুলির UI উপাদানগুলি সঠিকভাবে শনাক্ত করতে সাহায্য করে।

Blue Prism-এর প্রধান Spying Techniques বা Modes:

Win32 Mode:

  • ব্যবহার: উইন্ডোজ ভিত্তিক ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন শনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়, যা Win32 API ব্যবহার করে কাজ করে।
  • বৈশিষ্ট্য: এই মোডটি ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনের বাটন, টেক্সট বক্স, এবং অন্যান্য উপাদান সহজে শনাক্ত করতে পারে।
  • উদাহরণ: মাইক্রোসফট এক্সেল, উইন্ডোজ ফাইল এক্সপ্লোরার ইত্যাদি।

HTML Mode:

  • ব্যবহার: ওয়েব ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ব্যবহৃত হয়, যা HTML এবং DOM (Document Object Model) ভিত্তিক উপাদান শনাক্ত করতে সাহায্য করে।
  • বৈশিষ্ট্য: এই মোডটি ওয়েব পেজের লিংক, বাটন, ফর্ম ফিল্ড ইত্যাদি শনাক্ত করতে এবং স্বয়ংক্রিয়করণ করতে পারে।
  • উদাহরণ: ক্রোম, ফায়ারফক্স, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ইত্যাদি ব্রাউজার অ্যাপ্লিকেশন।

AA (Active Accessibility) Mode:

  • ব্যবহার: ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন বা উইন্ডোজ ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনের উপাদান শনাক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে যেগুলিতে Win32 Mode কাজ করে না।
  • বৈশিষ্ট্য: এটি অ্যাপ্লিকেশনের অ্যাক্সেসিবিলিটি বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে উপাদান শনাক্ত করে।
  • উদাহরণ: বিভিন্ন পুরনো ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন এবং UI Element গুলি।

Region Mode:

  • ব্যবহার: এমন অ্যাপ্লিকেশন শনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়, যেখানে উপাদানগুলি অন্য মোড দিয়ে সঠিকভাবে শনাক্ত করা যায় না বা যেগুলি নন-স্ট্যান্ডার্ড।
  • বৈশিষ্ট্য: Region Mode-এ উপাদান শনাক্তকরণে ছবির ভিত্তিতে স্ক্রীনের একটি নির্দিষ্ট অংশ সিলেক্ট করা হয়। এটি কিছুটা ছবি শনাক্তকরণ পদ্ধতি ব্যবহার করে কাজ করে।
  • উদাহরণ: যেসব অ্যাপ্লিকেশনের উপাদানগুলি গ্রাফিক্স বা ছবি ভিত্তিক।

Java Mode:

  • ব্যবহার: জাভা ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনের উপাদান শনাক্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • বৈশিষ্ট্য: এটি জাভা অ্যাপ্লিকেশনের UI উপাদান, যেমন বাটন, ফিল্ড, এবং মেনু শনাক্ত করতে সহায়ক।
  • উদাহরণ: জাভা অ্যাপ্লিকেশন এবং ফ্রেমওয়ার্ক যেমন IBM Notes।

Application Modeller এবং Spying Techniques-এর সম্মিলিত ব্যবহার:

  • Application Modeller বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের উপাদান শনাক্ত এবং ম্যাপ করার জন্য Spying Techniques ব্যবহার করে।
  • ব্যবহারকারী Spying Mode সিলেক্ট করে এবং তারপর Application Modeller ব্যবহার করে উপাদান শনাক্ত করতে পারে।
  • প্রতিটি অ্যাপ্লিকেশন বা উপাদান ভিন্ন হতে পারে, তাই সঠিক Spying Technique নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ।
  • Application Modeller-এর মাধ্যমে শনাক্তকৃত উপাদানগুলির প্রপার্টি পরিবর্তন করে বা সেট করে Business Object তৈরি করা হয়, যা পরবর্তীতে প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়।

সংক্ষেপ:

Application Modeller Blue Prism-এর একটি ফিচার, যা বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের উপাদান শনাক্ত করতে এবং তাদের সাথে কাজ করার জন্য Business Object তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। Spying Techniques বিভিন্ন মোড বা কৌশলের মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশনের উপাদান শনাক্ত করে, যেমন Win32, HTML, Java, এবং Region Mode। এই দুটি একসঙ্গে কাজ করে Blue Prism-এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ্লিকেশন এবং সিস্টেমের সাথে ইন্টিগ্রেশন তৈরি করতে এবং স্বয়ংক্রিয়করণ করতে সহায়ক।

Application Modeller কী এবং কেন এটি ব্যবহৃত হয়

Application Modeller Blue Prism এর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে Blue Prism রোবটকে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে সহায়তা করে। এটি Object Studio-এর অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং সফটওয়্যার রোবটকে নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন বা সিস্টেমের উপাদানগুলো (যেমন বোতাম, টেক্সট ফিল্ড, ড্রপডাউন মেনু) সনাক্ত করতে এবং তাদের সঙ্গে কার্যকরভাবে কাজ করতে সক্ষম করে।

Application Modeller কীভাবে কাজ করে?

Application Modeller Blue Prism কে একটি অ্যাপ্লিকেশনের UI (User Interface) থেকে বিভিন্ন উপাদান সনাক্ত করতে সহায়তা করে। এটি সফটওয়্যার রোবটকে জানায়, কোন উপাদান কীভাবে এবং কোন প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হবে। উদাহরণস্বরূপ, যদি একটি বটকে একটি ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের ফর্ম পূরণ করতে হয়, তাহলে Application Modeller এই ফর্মের ইনপুট ফিল্ড, বোতাম, এবং অন্যান্য UI উপাদান সনাক্ত করে এবং তাদের ব্যবহারের নিয়ম সংরক্ষণ করে।

Application Modeller কেন ব্যবহৃত হয়?

অ্যাপ্লিকেশন ইন্টিগ্রেশন:

  • Blue Prism-কে বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ্লিকেশন (যেমন ডেস্কটপ, ওয়েব, মেইনফ্রেম) এর সঙ্গে ইন্টিগ্রেট করতে সাহায্য করে। Application Modeller অ্যাপ্লিকেশনগুলোর UI উপাদান সনাক্ত এবং তাদের সঙ্গে ইন্টারঅ্যাকশন করার উপায় নির্ধারণ করে।

UI উপাদান সনাক্তকরণ:

  • এটি বিভিন্ন UI উপাদান, যেমন বোতাম, টেক্সট বক্স, ড্রপডাউন মেনু, ট্যাব, এবং চেকবক্স সনাক্ত করতে এবং তাদের প্রোপার্টি ও অ্যাট্রিবিউট সংরক্ষণ করতে সক্ষম।
  • Application Modeller UI উপাদানগুলোকে সঠিকভাবে সনাক্ত করে এবং সেগুলোর ধরন অনুযায়ী ইন্টারঅ্যাকশনের নিয়ম নির্ধারণ করে।

রিইউজেবল অবজেক্ট তৈরি:

  • এটি বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় পুনঃব্যবহারযোগ্য অবজেক্ট তৈরি করতে সহায়ক। একবার Application Modeller ব্যবহার করে অ্যাপ্লিকেশন উপাদানগুলো সনাক্ত করা হলে, সেগুলো বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় পুনঃব্যবহার করা যায়।
  • এইভাবে এটি Blue Prism এর Object Studio-তে অবজেক্ট তৈরি এবং ব্যবহারের প্রক্রিয়াকে সহজ করে তোলে।

স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়া পরিচালনা:

  • Application Modeller ব্যবহার করে নির্ধারিত UI উপাদানগুলো সনাক্ত করে, Blue Prism বটগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে প্রক্রিয়া চালাতে পারে। এটি নির্ভুলভাবে বোতাম ক্লিক করা, ফর্ম পূরণ করা, এবং ডেটা কপি-পেস্ট করার মতো কাজগুলো করতে পারে।

বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ও প্ল্যাটফর্মের সমর্থন:

  • Blue Prism Application Modeller ডেস্কটপ, ওয়েব, মেইনফ্রেম, উইন্ডোজ বেসড অ্যাপ্লিকেশন, এমনকি API ভিত্তিক ইন্টিগ্রেশনেও সহায়ক, যা RPA প্রক্রিয়াগুলোর জন্য প্রয়োজনীয়।

Application Modeller কীভাবে ব্যবহার করা হয়?

  • Blue Prism ব্যবহারকারীরা Object Studio-তে Application Modeller ব্যবহার করে অ্যাপ্লিকেশনটির একটি মডেল তৈরি করে। এটি একটি UI উপাদানকে "স্পাই" বা সনাক্ত করতে দেয়, যার মাধ্যমে UI উপাদানের প্রোপার্টি (যেমন নাম, ধরন, অবস্থান) এবং সেগুলোর সঙ্গে কীভাবে ইন্টারঅ্যাক্ট করা হবে তা সংরক্ষণ করা হয়।
  • ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন UI উপাদান সনাক্ত করার জন্য Application Modeller-এর ভিন্ন ভিন্ন মোড (যেমন, অ্যাক্সেসিবিলিটি মোড, রিজিওন মোড, উইন্ডোজ মোড, HTML মোড) ব্যবহার করতে পারেন।

সংক্ষেপে:

Application Modeller Blue Prism-এ একটি গুরুত্বপূর্ণ টুল, যা বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের UI উপাদান সনাক্ত করে এবং রোবটের জন্য ব্যবহারযোগ্য অবজেক্ট তৈরি করে। এটি অ্যাপ্লিকেশন ইন্টিগ্রেশন সহজ করে এবং Blue Prism বটগুলোকে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বা সিস্টেমের সঙ্গে কার্যকরভাবে কাজ করতে সহায়তা করে, যা স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়াগুলোকে আরও নির্ভুল ও কার্যকর করে তোলে।

Spying Techniques: HTML, Win32, Accessibility, Region

Blue Prism-এ Spying Techniques হলো বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন ইন্টারফেস থেকে উপাদান (elements) সনাক্ত এবং ইন্টারঅ্যাক্ট করার কৌশল। Blue Prism প্রধানত চারটি স্পাইং মোড প্রদান করে: HTML, Win32, Accessibility, এবং Region। প্রতিটি স্পাইং মোডের নিজস্ব কাজ এবং ব্যবহারের ক্ষেত্র রয়েছে। নিচে প্রতিটির বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:

1. HTML Spying Technique:

  • ব্যবহার: HTML স্পাইং মোড সাধারণত ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন এবং ব্রাউজার ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি HTML ট্যাগ এবং এলিমেন্টগুলোকে সনাক্ত করতে এবং ইন্টারঅ্যাক্ট করতে সহায়তা করে।
  • বৈশিষ্ট্য:
    • HTML ডকুমেন্ট অবজেক্ট মডেল (DOM) ব্যবহার করে ওয়েব পেজের এলিমেন্টগুলো সনাক্ত করে।
    • এটি ব্রাউজার উইন্ডোর ভিতরে থাকা বিভিন্ন উপাদান যেমন বাটন, টেক্সট বক্স, ড্রপডাউন ইত্যাদির সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারে।
  • উদাহরণ: আপনি যদি একটি লগইন পেজে ব্যবহারকারীর ইমেল এবং পাসওয়ার্ড ইনপুট করতে চান, তাহলে HTML স্পাইং মোড ব্যবহার করে টেক্সট বক্স এবং বাটনগুলো সনাক্ত করে তাদের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারবেন।

2. Win32 Spying Technique:

  • ব্যবহার: Win32 স্পাইং মোড উইন্ডোজ ভিত্তিক ডেক্সটপ বা স্ট্যান্ডঅ্যালোন অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি এমন অ্যাপ্লিকেশনগুলোর ক্ষেত্রে কার্যকর যা উইন্ডোজ API ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে।
  • বৈশিষ্ট্য:
    • Win32 স্পাইং মোড Windows অ্যাপ্লিকেশন-এর কন্ট্রোলগুলো সনাক্ত করতে পারে যেমন বোতাম, মেনু, ড্রপডাউন, টেক্সট বক্স ইত্যাদি।
    • এটি সহজে অ্যাপ্লিকেশন কন্ট্রোল এবং উপাদানের প্রপার্টি এক্সেস করতে পারে এবং এর সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে সক্ষম।
  • উদাহরণ: যদি আপনি মাইক্রোসফট Excel বা Notepad-এর মতো একটি স্ট্যান্ডঅ্যালোন অ্যাপ্লিকেশন থেকে ডেটা পড়তে বা লিখতে চান, তাহলে Win32 স্পাইং মোড ব্যবহার করে আপনি সেই উপাদানগুলো সনাক্ত করতে পারবেন।

3. Accessibility Spying Technique:

  • ব্যবহার: Accessibility স্পাইং মোড উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশন এবং ব্রাউজার ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশন উভয়ের জন্যই ব্যবহার করা যায়। এটি সাধারণত ব্যবহৃত হয় যখন Win32 বা HTML স্পাইং মোড কাজ করে না বা উপাদানগুলো সনাক্ত করতে সমস্যায় পড়ে।
  • বৈশিষ্ট্য:
    • এটি অ্যাপ্লিকেশনের ইউজার ইন্টারফেস (UI) উপাদানগুলো সনাক্ত করার জন্য উইন্ডোজ অ্যাক্সেসিবিলিটি ফ্রেমওয়ার্ক (Microsoft Active Accessibility - MSAA) ব্যবহার করে।
    • এমন অ্যাপ্লিকেশনগুলোর জন্য কার্যকর যা কমন UI কন্ট্রোল ব্যবহার করে না বা কাস্টম UI ব্যবহার করে।
  • উদাহরণ: যদি কোনো অ্যাপ্লিকেশন কমন উইন্ডোজ কন্ট্রোল ব্যবহার না করে এবং Win32 বা HTML স্পাইং মোড কাজ না করে, তখন Accessibility স্পাইং মোড ব্যবহার করে সেই উপাদানগুলো সনাক্ত করা যায়।

4. Region Spying Technique:

  • ব্যবহার: Region স্পাইং মোড গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসের (GUI) ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যেখানে অন্য কোনো স্পাইং মোড কাজ করে না বা যেখানে UI কন্ট্রোল সনাক্ত করা যায় না। এটি এমন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যেখানে আপনি কেবল স্ক্রিনের নির্দিষ্ট অঞ্চলের ভিত্তিতে কাজ করতে চান।
  • বৈশিষ্ট্য:
    • এটি স্ক্রিনের একটি নির্দিষ্ট এলাকা বা "রিজিয়ন" সনাক্ত করে এবং সেই এলাকায় উপস্থিত পিক্সেলের ভিত্তিতে কাজ করে।
    • এটি কোনো অ্যাপ্লিকেশন বা UI উপাদানের কন্ট্রোল বা প্রপার্টির উপর নির্ভর করে না।
    • সাধারণত, এটি ব্যবহার করে ছবির ভিত্তিতে ক্লিক, ড্র্যাগ, বা টেক্সট পড়ার মতো কাজ করা হয়।
  • উদাহরণ: যদি একটি অ্যাপ্লিকেশন সম্পূর্ণ কাস্টম গ্রাফিক্স ব্যবহার করে এবং কোনো কন্ট্রোল সনাক্ত করা না যায়, তাহলে Region স্পাইং মোড ব্যবহার করে সেই উপাদানটি সনাক্ত করা এবং কাজ করা যায়।

সংক্ষেপে:

  • HTML Spying: ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন এবং ব্রাউজারের জন্য।
  • Win32 Spying: উইন্ডোজ ভিত্তিক স্ট্যান্ডঅ্যালোন অ্যাপ্লিকেশনের জন্য।
  • Accessibility Spying: কাস্টম UI এবং জটিল অ্যাপ্লিকেশনের জন্য।
  • Region Spying: স্ক্রিনের নির্দিষ্ট অঞ্চলের ভিত্তিতে কাজ করার জন্য, যেখানে অন্যান্য স্পাইং মোড কার্যকর নয়।

এই স্পাইং টেকনিকগুলো Blue Prism-এ বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশনের সাথে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে এবং অটোমেশন তৈরি করতে সাহায্য করে। আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী সঠিক স্পাইং মোড বেছে নিয়ে কাজ করতে পারবেন।

স্পাইং মোড নির্বাচন এবং তার ব্যবহার

Blue Prism এ স্পাইং মোড (Spying Mode) হল এমন একটি ফিচার যা সফটওয়্যার বট তৈরি করার সময় অ্যাপ্লিকেশনের বিভিন্ন UI উপাদান সনাক্ত এবং মডেল করতে ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন (যেমন ডেস্কটপ, ওয়েব, মেইনফ্রেম, জাভা অ্যাপ্লিকেশন) ইন্টারফেস করার জন্য Blue Prism এ বিভিন্ন স্পাইং মোড দেওয়া আছে। প্রতিটি স্পাইং মোড নির্দিষ্ট ধরনের অ্যাপ্লিকেশনের উপাদান সনাক্ত করতে উপযোগী।

স্পাইং মোডসমূহ এবং তাদের ব্যবহার

Blue Prism এ সাধারণত চারটি প্রধান স্পাইং মোড আছে:

Win32 Mode:

  • ব্যবহার: Win32 Mode মূলত ক্লাসিক ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন, বিশেষ করে Windows ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনের UI উপাদান সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। এটি এমন সব অ্যাপ্লিকেশনের জন্য উপযোগী যেগুলি Windows API ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে।
  • কাজের পদ্ধতি: Win32 Mode ব্যবহার করে বোতাম, টেক্সট বক্স, ড্রপডাউন মেনু ইত্যাদি উপাদান সহজেই স্পাই করা যায়। এটি Windows অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং সাধারণত দ্রুত কাজ করে।
  • উদাহরণ: আপনি যদি Microsoft Word বা Excel-এর মতো Windows অ্যাপ্লিকেশন স্পাই করতে চান, তাহলে Win32 Mode সবচেয়ে উপযুক্ত।

AA Mode (Active Accessibility Mode):

  • ব্যবহার: AA Mode ব্যবহার করা হয় যখন কোনো অ্যাপ্লিকেশনের UI উপাদানগুলো Win32 Mode এ সঠিকভাবে স্পাই করা যাচ্ছে না। এটি উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশনের জন্য দ্বিতীয় বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং এটি কিছু বিশেষ অ্যাপ্লিকেশন এবং তাদের অ্যাক্সেসিবিলিটি ইন্টিগ্রেশনের জন্য কার্যকর।
  • কাজের পদ্ধতি: এটি Windows এর Active Accessibility Framework ব্যবহার করে কাজ করে, যার মাধ্যমে UI উপাদানগুলোকে অ্যাক্সেস করা যায়। কিছু জটিল বা বিশেষ ধরনের অ্যাপ্লিকেশনের জন্য এটি উপযোগী হতে পারে।
  • উদাহরণ: যদি কোনো কাস্টম উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশন থাকে যা Win32 Mode এ স্পাই করা যাচ্ছে না, তবে আপনি AA Mode ব্যবহার করতে পারেন।

Region Mode:

  • ব্যবহার: Region Mode ব্যবহার করা হয় যখন অ্যাপ্লিকেশনের UI উপাদান সনাক্ত করা সম্ভব হয় না অথবা অ্যাপ্লিকেশনটি এমন প্রযুক্তি ব্যবহার করে যা Blue Prism সনাক্ত করতে অক্ষম। এটি সাধারণত ইমেজ বা স্ক্রিন কন্টেন্ট বেসড অ্যাপ্লিকেশন স্পাই করতে ব্যবহৃত হয়।
  • কাজের পদ্ধতি: Region Mode মূলত একটি নির্দিষ্ট স্ক্রিন এরিয়া বা পিক্সেল অঞ্চলকে ফোকাস করে এবং সেখানে অ্যাকশন সম্পন্ন করে, যেমন বাটন ক্লিক বা টেক্সট রিড করা। এটি ইমেজ রিকগনিশনের ওপর নির্ভরশীল, তাই নির্ভুলতা কম হতে পারে।
  • উদাহরণ: যদি কোনো জাভা অ্যাপ্লিকেশন বা এমন কোনো অ্যাপ্লিকেশন থাকে যা অন্যান্য মোডে স্পাই করা যাচ্ছে না, তবে Region Mode ব্যবহার করা যেতে পারে।

HTML Mode:

  • ব্যবহার: HTML Mode ব্যবহার করা হয় ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন স্পাই করতে। এটি ওয়েব পেজের বিভিন্ন HTML উপাদান, যেমন টেক্সট বক্স, বোতাম, লিঙ্ক, ড্রপডাউন ইত্যাদি স্পাই করতে কার্যকর।
  • কাজের পদ্ধতি: HTML Mode ওয়েব পেজের DOM (Document Object Model) স্ক্যান করে এবং HTML উপাদানগুলো সনাক্ত করে। এটি অত্যন্ত নির্ভুল এবং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের জন্য প্রধানত ব্যবহৃত হয়।
  • উদাহরণ: যদি আপনি একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের লগইন ফর্ম স্পাই করতে চান, তবে HTML Mode ব্যবহার করতে হবে।

স্পাইং মোড নির্বাচন করার প্রক্রিয়া

Blue Prism এ স্পাইং মোড নির্বাচন করার জন্য, আপনাকে Object Studio তে গিয়ে একটি অ্যাপ্লিকেশন মডেল তৈরি করতে হবে। নিচে স্পাইং মোড নির্বাচন করার ধাপগুলো দেওয়া হলো:

অ্যাপ্লিকেশন মডেলিং শুরু করা:

  • Blue Prism Object Studio তে যান এবং একটি নতুন Visual Business Object (VBO) তৈরি করুন।
  • ‘Application Modeller’ লঞ্চ করুন এবং অ্যাপ্লিকেশনের ধরন নির্বাচন করুন (যেমন, Windows, Web)।

স্পাইং মোড নির্বাচন:

  • ‘Application Modeller’ এ অ্যাপ্লিকেশন চালু করার পরে, ‘Identify’ বাটনে ক্লিক করুন।
  • Blue Prism আপনাকে বিভিন্ন স্পাইং মোড প্রদর্শন করবে। আপনি যেই অ্যাপ্লিকেশনের সঙ্গে কাজ করছেন তার ভিত্তিতে সঠিক স্পাইং মোড নির্বাচন করুন।
  • প্রতিটি মোড ট্রাই করে দেখুন, এবং যেটি অ্যাপ্লিকেশনের UI উপাদান সঠিকভাবে সনাক্ত করে সেটি নির্বাচন করুন।

UI উপাদান সনাক্ত করা:

  • মোড নির্বাচন করার পরে, অ্যাপ্লিকেশনের UI উপাদানগুলির ওপর ক্লিক করুন এবং Blue Prism সেই উপাদানগুলো মডেল করতে পারছে কিনা তা নিশ্চিত করুন।
  • যদি একটি মোড কাজ না করে, তবে অন্য মোডে চেষ্টা করুন যতক্ষণ না উপাদানগুলো সঠিকভাবে স্পাই করা যায়।

স্পাইং মোড ব্যবহার করার টিপস

  • উপযুক্ত মোড নির্বাচন: প্রতিটি অ্যাপ্লিকেশনের জন্য সঠিক স্পাইং মোড নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের জন্য HTML Mode, Windows অ্যাপ্লিকেশনের জন্য Win32 Mode এবং ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশনের জন্য Region Mode চেষ্টা করুন।
  • স্পাইং মোডের দক্ষতা চেক করা: প্রাথমিকভাবে Win32 এবং HTML Mode ব্যবহার করে দেখুন, কারণ এগুলি সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং সঠিক।
  • স্পাই করা উপাদানগুলি পরীক্ষা করুন: উপাদান সঠিকভাবে স্পাই করা হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে, প্রতিটি উপাদানের জন্য ‘Highlight’ বাটন ক্লিক করে দেখুন।

স্পাইং মোড সঠিকভাবে ব্যবহার করে Blue Prism এ অটোমেশন তৈরি করা সহজ হয় এবং এটি অটোমেশন প্রক্রিয়ার নির্ভুলতা নিশ্চিত করে।

উদাহরণসহ একটি অ্যাপ্লিকেশন মডেল তৈরি

Blue Prism-এ অ্যাপ্লিকেশন মডেল তৈরি করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যা Business Object Design-এর সময় করা হয়। অ্যাপ্লিকেশন মডেল করার মাধ্যমে Blue Prism কোন অ্যাপ্লিকেশনের বিভিন্ন উপাদান (উইন্ডো, বাটন, ফর্ম ফিল্ড) সনাক্ত এবং ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারে। নিচে উদাহরণসহ একটি অ্যাপ্লিকেশন মডেল তৈরি করার ধাপগুলো দেওয়া হলো।

উদাহরণ: লগইন ফর্ম মডেলিং

ধরা যাক, আমরা একটি ডেক্সটপ অ্যাপ্লিকেশনের লগইন ফর্ম মডেল করব, যেখানে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড ফিল্ড এবং একটি লগইন বাটন রয়েছে। আমাদের লক্ষ্য হলো এই উপাদানগুলো সনাক্ত করা এবং Blue Prism এর Object Studio-তে অ্যাকশন তৈরি করা।

ধাপ ১: অ্যাপ্লিকেশন মডেলার খোলা

  1. Object Studio তে যান এবং একটি নতুন অবজেক্ট তৈরি করুন। নাম দিন, "LoginAppObject"।
  2. অ্যাপ্লিকেশন মডেল করার জন্য Application Modeller-এ ক্লিক করুন।
  3. একটি উইজার্ড (wizard) ওপেন হবে, যেখানে আপনাকে অ্যাপ্লিকেশনের ধরন নির্বাচন করতে হবে। এখানে Windows Application নির্বাচন করুন এবং পরবর্তী ধাপে যান।

ধাপ ২: অ্যাপ্লিকেশনের বিবরণ এবং মডেল তৈরি করা

  1. অ্যাপ্লিকেশনটি কিভাবে চালু হবে তার বিবরণ দিন। উদাহরণস্বরূপ, যদি এটি একটি নির্দিষ্ট এক্সিকিউটেবল (EXE) ফাইলের মাধ্যমে চালু হয়, তাহলে সেই ফাইলের পথ দিন।
  2. পরবর্তী ধাপে, Launch এবং Attach মেথড নির্বাচন করুন, যা Blue Prism-কে অ্যাপ্লিকেশনের সাথে সংযুক্ত (attach) হতে সাহায্য করবে।
  3. Finish বাটনে ক্লিক করুন। এখন, আপনার অ্যাপ্লিকেশন মডেলটি প্রস্তুত।

ধাপ ৩: লগইন ফর্মের উপাদান সনাক্ত করা

অ্যাপ্লিকেশন মডেলার-এ গিয়ে Identify বাটনে ক্লিক করুন এবং অ্যাপ্লিকেশনটি চালু করুন।

অ্যাপ্লিকেশন মডেলারটি এখন অ্যাপ্লিকেশনের উপাদানগুলো সনাক্ত করার জন্য প্রস্তুত। সনাক্তকরণের (spying) জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

  • ইউজারনেম ফিল্ড সনাক্ত করা:
    • অ্যাপ্লিকেশন ফর্মে ইউজারনেম ফিল্ডে ক্লিক করুন। Blue Prism এই ফিল্ডটিকে একটি উপাদান হিসেবে সনাক্ত করবে।
    • উপাদানের জন্য একটি নাম দিন, যেমন "UsernameField"।
  • পাসওয়ার্ড ফিল্ড সনাক্ত করা:
    • একইভাবে, পাসওয়ার্ড ফিল্ডে ক্লিক করুন এবং এটি সনাক্ত করুন। নাম দিন "PasswordField"।
  • লগইন বাটন সনাক্ত করা:
    • লগইন বাটনে ক্লিক করুন এবং এটিকে সনাক্ত করুন। নাম দিন "LoginButton"।

প্রতিটি উপাদান সনাক্ত করার পর, Highlight বাটন ব্যবহার করে নিশ্চিত করুন যে Blue Prism সেগুলো সঠিকভাবে সনাক্ত করেছে।

ধাপ ৪: উপাদানের বৈশিষ্ট্য কনফিগার করা

  1. প্রতিটি উপাদানের জন্য প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য (attributes) কনফিগার করুন। উদাহরণস্বরূপ:
    • UsernameField: এখানে UI element এর properties সিলেক্ট করুন যা নিশ্চিত করবে এটি সঠিকভাবে সনাক্ত হচ্ছে, যেমন Control Type, Window Text ইত্যাদি।
    • PasswordField: একই পদ্ধতি অনুসরণ করে বৈশিষ্ট্য কনফিগার করুন।
    • LoginButton: এর properties যেমন Button Type এবং Caption চেক করে সঠিক সেটিংস নির্বাচন করুন।

ধাপ ৫: অ্যাপ্লিকেশন মডেল সংরক্ষণ এবং পরীক্ষা করা

  1. সমস্ত উপাদান সনাক্ত এবং কনফিগার করার পর, মডেলটি সংরক্ষণ করুন।
  2. Test বাটন ক্লিক করে নিশ্চিত করুন যে Blue Prism অ্যাপ্লিকেশনটির সাথে সঠিকভাবে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে পারছে। প্রতিটি উপাদান (যেমন ইউজারনেম ফিল্ড, পাসওয়ার্ড ফিল্ড, এবং লগইন বাটন) হাইলাইট হচ্ছে কিনা তা চেক করুন।

অ্যাপ্লিকেশন মডেল ব্যবহারের উদাহরণ

এখন যেহেতু অ্যাপ্লিকেশন মডেলটি প্রস্তুত, আপনি Object Studio তে বিভিন্ন অ্যাকশন তৈরি করতে পারবেন, যেমন লগইন অ্যাকশন।

  • লগইন অ্যাকশন তৈরি:
    • Object Studio তে একটি নতুন অ্যাকশন তৈরি করুন, নাম দিন "PerformLogin"।
    • Write স্টেজ ব্যবহার করে "UsernameField" এবং "PasswordField" ফিল্ডে মান লিখুন।
    • তারপর Click স্টেজ ব্যবহার করে "LoginButton" বাটনে ক্লিক করুন।
    • প্রক্রিয়াটি সংরক্ষণ করুন এবং ডিবাগ মোডে চালিয়ে নিশ্চিত করুন যে লগইন সঠিকভাবে সম্পন্ন হচ্ছে।

উপসংহার

এই উদাহরণে, আমরা দেখলাম কিভাবে Blue Prism-এ একটি অ্যাপ্লিকেশন মডেল তৈরি করতে হয় এবং কীভাবে উপাদানগুলো সনাক্ত ও কনফিগার করতে হয়। অ্যাপ্লিকেশন মডেলিং Blue Prism-এ প্রক্রিয়াগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কারণ এটি সফটওয়্যার রোবটকে অ্যাপ্লিকেশনের সাথে সঠিকভাবে ইন্টারঅ্যাক্ট করতে সক্ষম করে, যা স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়া চালাতে প্রয়োজনীয়।

আরও দেখুন...

Promotion